তনুশ্রী চৌধুরী,কাঁকসা:- লক্ষী লাভের আশায় দেবী লক্ষীকে প্রসন্ন করতে রীতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে বাড়ির গৃহিণীদের।গত দুবছর করোনার জন্য তেমন ভাবে কাঁকসায় লক্ষী পুজোর আয়োজন করা হয় নি।এবছর করোনার প্রকোপ তেমন না থাকায় মহা ধুমধামে পুজোর আয়োজন করা হলেও পুজো করতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম খেতে হোচ্ছে বাড়ির গৃহিণীদের এমনটাই জানিয়েছেন কাঁকসার এক বাসিন্দা।
তিনি জানিয়েছেন বাজারে লক্ষীর মূর্তি থেকে শুরু করে পুজোর সামগ্রীর যা দাম তাতে এবার দেবী লক্ষীকে প্রসন্ন করতে পুজোর বাজেটে কাটছাট করা হয়েছে।পুজোর সামগ্রীর পাশাপাশি এবছর ফলের দামও আকাশ ছোঁয়া।তাই কোনো রকমে তারা এবার পুজোর আয়োজন করেছেন।
অন্যদিকে রবিবার সকাল থেকে পানাগর বাজারে অগ্নি মূল্য ফলের বাজার।তুলনায় এ বছর ফলের বিক্রি অনেকটাই কম।লক্ষ্মী পুজো উপলক্ষে বহু ফল বিক্রেতা প্রচুর পরিমাণে ফল কিনেছিলেন লাভের আশায়। কিন্তু বাজারে তেমন ক্রেতা না থাকার ফলে ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে ফল বিক্রেতাদের।
.
রবিবার সকালে দুর্গাপুরের পানাগর বাজারে আপেলের দাম ছিল ১০০ টাকা কেজি, পুজোর কলা চল্লিশ টাকা ডজন, কমলালেবু ১০০ টাকা কেজি এবং বেদানা ২০০ টাকা কেজি, পাশাপাশি ডাব প্রতি পিস ৩০ টাকা, নাশপাতি ১০০ টাকা কেজি, পানিফল ৮০ টাকা কেজি, শসা ৫০ টাকা কেজি এবং নারকেল ৩০ টাকা প্রতি পিস।ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর দাম কিছুটা বেশি রয়েছে।