নিজস্ব প্রতিনিধি:- পূর্ব বর্ধমানের (East Bardhaman) ভাতার থানা অন্তগত এড়াচিয়া আদিবাসী পাড়াতে বাঘের আতঙ্ক ছড়ায় সাত সকালে।স্থানীয় সূত্রে জানাগেছে আদিবাসী পাড়ার কয়েক জন সকালে কয়েকজন সৌচকর্ম করতে গিয়ে খাঁচার মধ্যে একটি বাঘের মতো একটি জন্তু দেখতে পাই।
এই খবর চাওর হতেই ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে এলাকায়।প্রচুর মানুষের ভিড় জন্মায় এই বাঘের মতো জন্তু টিকে দেখার জন্য।
খবর পেয়ে আসে বর্ধমান বনদপ্তর থেকে এসে এই বাঘরোল (Fishing Cat) টিকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। বনদপ্তর সূত্রে জানা গেছে এই ধরণের খাঁচা বানানো ও বন্নপ্রাণী শিকার করা দন্ডনীয় অপরাধ।এই ঘটনাটি কে বা কারা করেছে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুযায়ী ব্যাবস্তা গ্রহণ করা হবে।
বাঘ নয় তবু নাম তার বাঘরোল৷ গবাদি পশুও নয়, তবু আর এক নাম গোবাঘা৷ পশ্চিমবঙ্গের ‘রাজ্য প্রাণী’ বাঘরোল বা ফিশিং ক্যাট৷ উচ্চতা বিড়ালের থেকে বেশি৷
আরো পড়ুন:- পুলিশ পরিচয় দিয়ে এক মহিলা ও তার স্বামীকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগে কাঁকসা থেকে গ্রেপ্তার দুই যুবক
গায়ে ছোপ ছোপ দাগ৷ জাতীয় পশু হিসেবে বাঘের নাম যতটা আলোচিত হয়, রাজ্য প্রাণী হিসেবে বাঘরোল তত চর্চিত নয়৷ রাজ্য প্রাণী হিসেবে যাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, সেই বাঘরোল এখন ‘বিপন্ন’ তালিকাভুক্ত৷