পরিস্থিতির সামাল দিতে বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়। রাস্তা অবরোধ করার ফলে যানজট সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বিদ্যালয়ে যান জেলা পরিষদ কর্মদক্ষ মোঃ আরমান, সালানপুর পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি বিদ্যুৎ মিশ্র,তারা সেখানে গিয়ে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেও কোনো প্রকার সুরাহা পাওয়া যায়নি।
অবশেষে প্রধান শিক্ষকের আশ্বাস পেয়ে শান্ত হয় ছাত্রছাত্রীরা। এই প্রসঙ্গে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিখিল দত্ত জানান তাদের ২৫৬ জনের আবেদনপত্র স্কুলে ফিলাপ করা হলেও তাদের মধ্যে কিছু জনের আবেদন পত্র সংসদে গিয়ে পৌঁছয়নি। তারই জন্য এত ঝামেলা,তিনি জানান এই বিষয়ে গতকাল স্কুলের কমিটি ও ব্লক প্রশাসনের সাথে বৈঠক করে উচ্চ আধিকারিকদের জানানো হয়েছে তারা বলেছেন পূনরায় তাদের আবেদন পত্রগুলি পাঠানো হোক। তারা আশ্বাস দিয়েছেন খুব দ্রুত তাদের সবার রেজাল্ট সমস্যাটি দূর হবে।
পাশাপাশি, এই প্রসঙ্গে, এস আই সঙ্গীতা দাস জানান এই পরীক্ষার রেজাল্ট নিয়ে সমস্যাটি উচ্চ আধিকারিক দের জানানো হয়েছে,তারা এই বিষয়টি গম্ভীর ভাবে দেখছেন। আমরা চেষ্টা করছি যাতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাদের রেজাল্ট দেওয়া যায়।তাছাড়া কাদের গাফিলতির কারণে এত বড় একটা কাণ্ড হলো তারও একটা রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে বোর্ডে, এবং যারা দোষী তাদের উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে কারণ এত গুলো ছাত্রছাত্রীর ভবিষ্যতের ব্যাপার, বলে জানান।
অন্যদিকে, এক ছাত্রী জানান যে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট প্রকাশ হওয়ার পরে তাদের মার্ক শিট এখনো আসেনি।বিদ্যালয়ের গাফিলতির কারণে তাদের ভবিষ্যত অন্ধকার হয়েছে।আমাদের একটাই দাবি হচ্ছে অবিলম্বে তাদের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়া হোক।