তনুশ্রী চৌধুরী,কাঁকসা:-রবিবার পিতৃপক্ষের অবসান ঘটিয়ে দেবিপক্ষের সূচনা। তাই এই পূন্য লগ্নে কাঁকসার প্রাচীন শ্যামা রুপা মন্দিরে মহা যজ্ঞের আয়োজন করেছিলেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার।জানা গেছে কাঁকসার পঞ্চায়েতের পূর্ত দপ্তরের কর্মাধক্ষ গত নির্বাচনের আগে দেবীর কাছে প্রার্থনা করেছিলেন যাতে প্রদীপ মজুমদার বিপুল ভোটে জয়ী হন।
দেবীর আশীর্বাদে দুর্গাপুর পূর্ব থেকে জয়ী হন প্রদীপ মজুমদার।পরে গত কয়েকমাস আগেই রাজ্যের মন্ত্রী হন তিনি। তাই রবিবার মহালয়ার দিনেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যের মানুষের মঙ্গল কামনায় মহাযজ্ঞের আয়োজন করা হয় কাঁকসার গড় জঙ্গলে অবস্থিত শ্যামরূপা মন্দির প্রাঙ্গনে।
এদিন মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থার চেয়ারম্যান সুভাষ মন্ডল, দুর্গাপুরের পুর নিগমের জল দপ্তরের দায়িত্বে থাকা প্রশাসক দীপঙ্কর লাহা,কাঁকসা ব্লকের তৃণমূলের যুব সভাপতি কুলদীপ সরকার,পশ্চিম বর্ধমান জেলার তৃণমূলের জেলা কিষান ক্ষেত মজদুর সংগঠনের জেলা সভাপতি জয়ব্রত বৈদ্য সহ বিশিষ্ট জনেরা।
প্রদীপ মজুমদার জানিয়েছেন অতিমহামারীকে পেছনে ফেলে অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে জন জীবন।তাই আর তা সব কিছুই হয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য।তাই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সুস্থ্যতা কামনার পাশাপাশি রাজ্যের মানুষের মঙ্গল কামনায় তারা যজ্ঞের আয়োজন করেছিলেন।
মহালয়া মানেই দেবীর আগমনের বার্তা এনে দেয় আজকের দিন।আর কয়েকদিন পরেই সকলে মেতে উঠবেন দুর্গাপুজোর আনন্দে। তবে এবছরের মাত্রা একটু বেশিই থাকবে কারণ এই বছর কলকাতার দুর্গাপুজো ইউনেস্কো দ্বারা স্বীকৃতি লাভ করেছে।
এটা শুধু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় হয়েছে।তাই রাজ্যের মানুষকে এতো সুন্দর একটা উপহার তিনি পাইয়ে দিয়েছেন যার জন্য তিনি এবং রাজ্যের সমস্ত মানুষ তাকে ধন্যবাদ জানায়।