Type Here to Get Search Results !

জাতীয় স্তরে (NIRF) রাঙ্কিং এর তালিকায় আবার পিছনের সারিতে বিশ্বভারতী

 


শুভময় পাত্র,বীরভূম:- আবার পিছনে বিশ্বভারতী (Visva-Bharati University)।  জাতীয় স্তরে  (NIRF) এন আই আর এফ   ( ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট রাঙ্কিং ফ্রেমওর্য়াক)    রাঙ্কিং  এর তালিকায় আবার পিছনের সারিতে বিশ্বভারতী। শেষের দিক থেকে তৃতীয়  স্থানে রয়েছে। বিশ্বভারতী ভারতবর্ষের  বিশ্ববিদ্যালয় গুলির মধ্যে ৯৮ তম স্থানে রয়েছে । গতবার যা ছিল ৬৪ তম । 






কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের অধিনস্থ এই  এন আই আর এফ দেশের বিশ্ববিদ্যালয় এ উচ্চ শিক্ষার প্রতিষ্ঠান গুলির মান নির্ধারণ করে।   2016 তে  NIRF রাঙ্কিং এ বিশ্বভারতী (Visva-Bharati University) বেশ কিছুটা এগিয়ে থাকলেও পরবর্তী পর্যায়ে এই রাঙ্কিং নামতে শুরু করে । ছিল ১১ এখন ৯৮। আর দেশের সব শিক্ষা  প্রতিষ্ঠানের নিরিখে ১৪৮। সবমিলিয়ে অধ্যাপক কর্মী ছাত্রছাত্রীরা ক্ষুব্ধ। উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী 2018 সালে বিশ্বভারতীর দায়িত্ব নেয়। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বিশ্বভারতীর (Visva-Bharati University) মান একের পর এক নামতে থাকে প্রতিবছর বলে অভিযোগ। 







কেন বিশ্বভারতীর এই অবস্থা দাঁড়াচ্ছে ? 'রবীন্দ্রনাথকে মুছে দিতে বিশ্বভারতী কে একেবারে শেষ করে দেওয়াই হবে সব থেকে শ্রেষ্ঠ উপায় । সেই জন্যই নাকি এইরকম একজন উপাচার্যকে পাঠানো হয়েছে । বিশ্বভারতী কে একেবারে তলানিতে নামিয়ে দেওয়ার জন্য এই উপাচার্যকে পাঠানো হয়েছে' বলে মনে করছেন শান্তিনিকেতনের (Santiniketan) অনেকেই । 








উপাচার্য অবশ্য এ নিয়ে মুখ খুলতে চাননি । হাইকোর্টে একের পর এক মামলায় বিশ্বভারতী হারলেও উপাচার্য নির্বিকার। তার নেওয়া সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সীলমোহর দিচ্ছে হাইকোট। বিশ্বভারতীকে (Visva-Bharati) ফাইন করছে । সব মিলিয়ে ইতিমধ্যেই এই মামলা করতে প্রচুর টাকা খরচ করছে বিশ্বভারতী (Visva-Bharati) কর্তৃপক্ষ। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে খরচ না করে সেই টাকা খরচ হচ্ছে হাইকোর্টে মামলা লড়তে ।স্বাভাবিকভাবেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠা হিসাবে  পিছিয়ে যাচ্ছে বিশ্বভারতী। এমনটাই মনে করছেন  শান্তিনিকেতন (Santiniketan) এর আশ্রমিকেরা।

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad