খুশকি যার আছে তাঁরাই বুঝতে পারেন কেমন জ্বালা। আমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু। এই খুশকির কারণে কোনও ভালো পোশাক পরা যায় না। চুল খুলে রাখা যায় না। কালো পোশাক পরেই ধরুন কোথাও গেলেন, ব্যস! একেবারে সাদা খুশকিতে। আর একটি বড় বিষয় হচ্ছে এমন কোন সমস্যা হলে আত্মবিশ্বাস কমে যায়, ঘর থেকে বেরোতে ইচ্ছে হয় না। ফলে একটু সময় বের করে নিজের প্রতি যত্নশীল হতেই হবে।
এই মারাত্মক খুশকির হাত
থেকে মুক্তির উপায় কী? তহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক কী করলে এই খুশকি নামক শত্রুর হাত
থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
Dandruff: Causes and treatment
জলবায়ু পরিবর্তন, ঘাম, এমনকি শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণেও খুশকি হতে পারে। এটি 'ম্যালাসেজিয়া ফুরফুর'(Malassezia Furfur)নামে পরিচিত একটি ছত্রাক সংক্রমণের কারণেও ঘটতে পারে। কখনও কখনও, আপনি যদি মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যবিধি বজায় না রাখেন তবে আপনার খুশকিও হতে পারে। খুশকির পিছনে অন্য কারণ হতে পারে সেবোরিক ডার্মাটাইটিস (seborrheic dermatitis)বা স্কাল্প সোরিয়াসিসের (scalp psoriasis)ফলে ।
A few ways of treating dandruff-
২) তবে শ্যাম্পু করে ছেড়ে
দিলে হবে না। শ্যাম্পু করার পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে।
কন্ডিশনার আমাদের স্কাল্পকে রুক্ষতার হাত থেকে বাঁচায়।
৩) জিঙ্ক আর স্যালিসিলিক অ্যাসিড দেওয়া শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। কারণ, জিঙ্ক আর স্যালিসিলিক অ্যাসিড আমাদের মাথার ত্বকের মরা কোষগুলোকে সরিয়ে ত্বককে নমনীয় করতে সহায়তা করে। ফলে এটা ট্রাই করতে পারেন।
৩) জিঙ্ক আর স্যালিসিলিক অ্যাসিড দেওয়া শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। কারণ, জিঙ্ক আর স্যালিসিলিক অ্যাসিড আমাদের মাথার ত্বকের মরা কোষগুলোকে সরিয়ে ত্বককে নমনীয় করতে সহায়তা করে। ফলে এটা ট্রাই করতে পারেন।
ঘরোয়া কিছু উপায়ও রয়েছে।যে কোনও তেল, মানে নারকেল তেল, আমন্ডের তেল বা অলিভের তেল একটা জায়গায় নিয়ে হালকা করে গরম করুন। তারপর সেই গরম করা তেল মাথায় ভালো করে ঘষে ঘষে লাগাতে হবে। সেটা সারারাত রাখতে হবে। একটা তোয়ালে দিয়ে সারারাত মাথায় জড়িয়ে রাখুন। সকালে উঠে ভালো করে অ্যান্টি ড্যানড্রফ শ্যাম্পু দিয়ে মাথাটা ধুয়ে ফেলুন।